সানি রয় ধুপগুড়ি :- হ্যাঁ যা শুনছেন তা একেবারে সঠিক…..এমনই এক চাঞ্চল্যকর অভিযোগ উঠে এলো, দায়িত্বরত এক পুলিশ কর্মীর বিরুদ্ধে……তবে নাকি/ ক্রমাগত মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে, এই ব্যক্তিকে আজ কিভাবে ঠেলে দেওয়া হল মৃত্যু মুখে?দেখুন সেই কান্ড….হ্নদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত বিজেপি নেতার,পুলিশের বিরুদ্ধে ভয় দেখানোর অভিযোগ তুলে দেহ নিয়ে পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ ধূপগুড়িতে।সোমবার দুপুরে হ্নদরোগে আক্রান্ত হন প্রাক্তন গ্ৰাম পঞ্চায়েত সদস্য ও গত পঞ্চায়েত নির্বাচনের জেলা পরিষদ প্রার্থী দীপু রায়।এরপর তাকে ধূপগুড়ি মহকুমা হাসপাতাল থেকে জলপাইগুড়ির একটি নার্সিংহোমে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানেই তার মৃত্যু হয়।তিনি ধূপগুড়ি মহকুমার গাদং দুই নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের জুরাপানি এলাকার বাসিন্দা ছিলেন।তার মৃত্যুর খবর পেয়ে ক্ষোভে ফেটে পড়েন মৃতের পরিবারের সদস্য সহ বিজেপির নেতাকর্মীরা।মৃতের পরিবার ও বিজেপি নেতা কর্মীদের দাবি,প্রায় তিনমাস আগে ধূপগুড়ির একটি ঘটনায় যুক্ত ছিলেন দীপু রায়।এই দাবি করে পুলিশের পক্ষ থেকে তাকে অনবরত ভয় দেখানো হয় বলে অভিযোগ।যে কারণে যথেষ্ট চিন্তায় ছিলেন দীপু রায়।এমনকি ধূপগুড়ি থানার এক পুলিশ অফিসার মোবারক হোসেন প্রায়শই দীপু রায়ের দাদাকে হুমকি দেন বলেও অভিযোগ।দীপু রায়ের দাদা বলেন,কি ভাষায় হুমকি দিতেন ধূপগুড়ির সেই পুলিশ অফিসার তা এদিন আমি আমার ভাইকে জানাই।এরপর আমি স্কুলে চলে যাই তারপর ভাই অসুস্থ হয়ে পড়ে।দোষ না করেও যেভাবে ধূপগুড়ি থানার ওই পুলিশ অফিসার দাদাকে ফাঁসানোর হুমকি দিতেন এই ঘটনায় দাদা যথেষ্ট চিন্তিত ছিলেন।তাই দাদার এই আকষ্মিক মৃত্যুর জন্য ধূপগুড়ির ঐ পুলিশ অফিসারই একমাত্র দায়ী।
Product Highlight
Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit. Nunc imperdiet rhoncus arcu non aliquet. Sed tempor mauris a purus porttitor
Learn more