পুলিশে নেই ভরসা, তাই এলাকার মহিলারা দেখুন রাস্তায় কেন নেমে এলো……

মলয় দে নদীয়া :- কথায় বলে না যে রাধে সে চুলও বাঁধে….তবে এক্ষেত্রে চুল বাধা বা রান্না করা না হলেও, দেখুন শেষ পর্যন্ত এলাকার বুকে পাড়ার মা-বোনেরা হাতা খুন্তি ছেড়ে, কেন গর্জে উঠলো…পুলিশকে থোরায় কেয়ার, তাই নিজেরাই এই সমাজকে বাঁচাতে, ঘরের ছেলে স্বামীদের রক্ষা করতে, দেখুন তাদের প্রতিবাদ….প্রসঙ্গত শান্তিপুর নৃসিংহপুর উত্তর কলোনী বীণাপাণীর মাঠ এলাকার মহিলারা মিলে বছরখানেক আগে গড়ে তুলেছিলেন সংগঠন সমাজসেবী মহিলা সংগঠন বাহিনী।

নেই কোনো অফিস, রেজিস্ট্রেশন কিন্তু আছে শতাধিক গৃহবধূ এবং মহিলাদের একত্রিত হয়ে কিছু করে দেখানোর স্বপ্ন। বিশেষত প্রকৃত সংস্কার, অর্থাৎ পারিবারিক কলহ হোক কিংবা বর্তমান যুবসমাজের একাংশের উশৃংখল জীবন যাপন কিংবা বৃদ্ধ মা বাবার প্রতি অমানবিক আচরণ মূলত এইসব নিয়েই তাদের মাঝেমধ্যেই বসে সালিশি সভা আর সেখান থেকেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুশকিল আসান হয় বেশ কিছু জটিল বিষয়ে। তবে এবারে তাদের অগ্নিপরীক্ষা, আর সেই পরীক্ষায় নজির বিহীন দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন তবে সফলতা পেলেন কিনা তা বোঝা যাবে আর কয়েকদিন বাদে।

তবে এভাবে আজ বাড়ির উপর শতাধিক মহিলারা মিছিল করে যাওয়ার ফলে একপ্রকার লজ্জিত মদ বিক্রেতা গৌতম হালদার তিনি প্রথম দিকে নিজের শারীরিক সমস্যার কারণে এই বিক্রি বলে অজুহাত দিলেও মহিলারা বলেন মুদি দ্রব্য দোকান করতে কিংবা যেকোনো কিছু বিক্রির ক্ষেত্রে করতে তারা সহযোগিতা করবেন ।