মলয় দে নদীয়া :- হয়তো এসেছিলেন তিনি কাজে, কিন্তু সেই কাজ যে তার জীবনে অভিশাপের মতন নেমে আসবে, এ হয়তো সত্যিই চোখের জল ধরে রাখতে না পারার মতন একটি মর্মান্তিক ঘটনা…..কারণ, শান্তিপুরে এসেই যে তার জীবনের নেমে আসবে এমন চিরশান্তি, এ হয়তো সত্যিই এক অপ্রত্যাশিত ঘটনা…কিন্তু কিভাবে ঘটলো,
এমন বিপত্তি?জানা যায় শান্তিপুর পাঁচপোতা এলাকায় ১২ নম্বর জাতীয় সড়কের যেখানে রাস্তা ক্রসিং করার জায়গা রয়েছে সেই জায়গায় ঠিক জায়গা দিয়েই পার হচ্ছিলেন কৃষ্ণনগর বেলেডাঙ্গা নিবাসী সমীর ঘোষ বয়স ২৫, তিনি মোটরসাইকেল নিয়ে রাস্তা পার হওয়ার সময় একটি মোটরসাইকেল সঙ্গে ধাক্কা লেগে পড়ে যায় আর তখনই সেখান থেকে উঠতে গেলে পেছন দিক থেকে আসা একটি চারচাকা গাড়িই তার জীবনকে চিরতরে থামিয়ে দিয়ে চলে যায়।
কিন্তু, ঘটনাস্থলে মৃত্যু হয় ওই যুবকের তারপর শান্তিপুর থানার পুলিশ এসে তৎক্ষণাৎ সেই জায়গা থেকে নিয়ে চলে যায় আর তাতেই বিক্ষোভে ফেটে পড়ে এলাকাবাসী তাদের দাবি দিনের পর দিন এই একই জায়গায় একাধিকবার পথ দুর্ঘটনার ঘটনা ঘটছে উদাসীন প্রশাসন কোনো রকম পদক্ষেপ নিচ্ছে না।
কর্তব্যরত সিভিক ভলেন্টিয়ার রাও কোনরকম কাজ করেন না কাজ না করে তারা দূরে গিয়ে মোবাইল নিয়ে ধূমপান করে বসে থাকেন যদিও পরবর্তীতে এলাকায় উপস্থিত হয়ে শান্তিপুর থানার পুলিশ আধিকারিকরা এবং রানাঘাটের এসডিপিও শৈলজা দাস ও কৃষ্ণনগর কোতোয়ালি থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী এলাকাবাসীর অভিযোগ কেন মৃতদেহ নিয়ে যাওয়া হল এই প্রসঙ্গে কথা বলতে গেলেই পুলিশ তাদের উপর লাঠিচার্জ করে, আর সেই ঘটনা এতটাই ভয়াবহ হয়ে যায় যে, কার্যত অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে ১২ নম্বর জাতীয় সড়ক এবং বর্তমানে সেখানে বিশাল পুলিশ মোতায়ন করা হয়েছে এখনও সাধারণ মানুষের সঙ্গে পুলিশের বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে।
