দেশের সেনা জাওয়ান হয়ে, সাত কোটি মূল্যের সোনা নিয়ে কি করছে তারা? দেখুন, একটিবার…..

অঞ্জন শকুল নদীয়া :- শেষ পর্যন্ত এক নয় দুই নয়, একেবারে সাত কোটি মূল্যের সোনা, তাও আবার বিএসএফ জওয়ানদের হাতে?কি আমাদের কথাটা শুনে চমকে উঠলেন?ভাবছেন, কোথা থেকে পেল তারা এই রত্ন ভান্ডারের হদিশ?তাহলে, আসল ঘটনা জানতে অবশ্যই ভিডিওটির শেষ পর্যন্ত জুড়ে থাকুন….সীমান্তের অন্তর্গত নদীয়া জেলায় মোতায়েন করা আটষট্টি ব্যাটালিয়নের সতর্ক বিএসএফ জওয়ান ও কলকাতার রাজস্ব গোয়েন্দা অধিদপ্তরের সাথে যৌথ অভিযান চালিয়ে জেলার সীমানগরের ১১ নম্বর রাজ্য সড়কে পরপর চারটি অনুসন্ধানের মাধ্যমে সাতজন চোরাকারবারিকে গ্রেফতার করেছে।।

তল্লাশি চালিয়ে তাদের কাছ থেকে 16 টি সোনার ইট নয় দশমিক ৫৭২ কেজি ওজনের একটি সোনার বিস্কুট নগদ ১১ লক্ষ ৫৮ হাজার ৫০০ টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। সোনার চোরাচালানে ব্যবহৃত একটি মারুতি ইকো গাড়ি ও আটক করা হয়। বিএসএফ সূত্রে জানানো হয়েছে আটকৃত সোনার মোট আনুমানিক বাজার মূল্য ৬ কোটি ৮৬ লক্ষ ২৩৫৮২ টাকা। সূত্রের খবর গতকাল বিকেল পাঁচটা ৩০ নাগাদ জওয়ান্দির সন্দেহজনক মারুতি ইকো গাড়িটিকে দাঁড় করিয়ে তারা বিপুল অর্থ এবং সোনা উদ্ধার করে। জানা যায় গ্রেফতার হওয়া প্রধান পাচারকারীর নাম রফিক মন্ডল পরিবর্তিত। যিনি জেলায় তেপুরের বাসিন্দা।

জেরাই রফিক কবুল করে পরিচয় ব্যক্তির কাছে এই চোরাচালানির স্বর্ণ পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব তার ওপর ছিল। এছাড়াও সোনার অন্যান্য কোরিয়ার লাল রবি প্রদীপ দাউদ সীমান্ত ও বিট্টু জানায় তারা সকলেই নদিয়া জেলার বাসিন্দা দমদম রেলস্টেশনে এক অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তির হাতে এই সোনা তুলে দেওয়ার দায়িত্ব ছিল তাদের ওপর কিন্তু তার আগেই বিএসএফ তাদের গ্রেফতার করে। প্রতিদিনই প্রায়ই নদীয়ার সীমান্ত দিয়ে সোনা উদ্ধার হওয়ায় আন্তর্জাতিক তোরা কারবারিদের আসল আঁতুড় ঘর যে নদীয়ায় তার কিন্তু জলজ্যান্ত প্রমাণ মিলছে ।