জামাইষষ্ঠীর রাতেই খোদ মেয়ে জামাই কেন ও তাদের জীবনকে নিয়ে বেছে নিল এমন সিদ্ধান্ত? দেখুন, এই মুহূর্তে নদীয়ার সব থেকে বড় খবর…..

মলয় দে নদিয়া :- বাড়িতে জামাই আসবে, ঘটা করে পালন করা হবে জামাইষষ্ঠী, এতসব শ্বশুর-শাশুড়িই চাই….কিন্তু, জামাইষষ্ঠীর রাতে জামাই ও মেয়ে যে চুপি চুপি এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে বসবে, যা হয়তো সত্যিই রহস্যের….নাহলে, এক রাতেই কিভাবে তারা হয়ে যাবে যুগলের ফ্রেমবন্দি?দেখুন, শহরের বুকে এই ভয়াবহ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে, শশুর ও শাশুড়ি কি জানাচ্ছে…..ঘটনাটি নদীয়ার শান্তিপুর থানার অন্তর্গত বাগআচড়া লক্ষীনাথ পুর কলাতলা পাড়ার। এলাকাবাসী এবং পরিবার সূত্রে খবর বিগত ১বছর আগে দেখাশোনা করেই বিবাহ হয় পলাশ চৌধুরী এবং সাথী চৌধুরীর।

পরবর্তীতে সাথীর উপর বিয়ের পর থেকেই পন নিয়ে আসার জন্য নিয়মিত চাপ এবং অত্যাচার করতো সাথীর শশুর নাগর চৌধুরী এবং শাশুড়ি অঞ্জলি চৌধুরী এমনই অভিযোগ মৃত গৃহবধূর বাপের বাড়ির।তবে, গৃহবধূর মাসি বলেন দিনের পরদিন চলছিলো মাঝেমধ্যেই সে কথা ফোনে জানতে পেরেছেন তিনি।এলাকাবাসীরাও জানান ছেলের বিয়ে হচ্ছিলো না। তারপর বহু কষ্টে বর্ধমান নিবাসী সাথীর সঙ্গে বিয়ে হয় পলাশের। তবে শাশুড়ি শশুর কোনদিনই বৌমাকে মেনে নেননি।

চলতো পনের জন্য চাপ মানসিক অত্যাচার। তবে গতকাল ছিল জামাই ষষ্টি স্বভাবত আর ৫জনের মতো জামাইষষ্ঠী করতে যাওয়া হয়নি তাঁদের। তবে গতকাল সারাদিন হয়েছে অশান্তি পরবর্তীতে গতকাল বিকেলে সেই অশান্তি চরমে পৌছালে, আজ সকালে একই ঘরের ভিতর থেকে দুজনকে এমন অবস্থায় পাওয়া যায়।

যদিও ঘটনা জানাজানি হতেই এলাকাবাসী উপস্থিত হয় বাড়িতে, মেয়ের মাসিও আসেন ছুটে। তিনি দাবি করেন শশুর শাশুড়ির অত্যাচারেই এই ঘটনা ঘটেছে। যদিও এই বিষয়ে তাঁদের বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ করবেন বলেও জানান মেয়ের মাসি।